১১ই আগস্ট, ২০২৫, সোমবার
- ভবিষ্যৎ: এই দিন জন্ম নেওয়া শিশুরা সাধারণত দূরদর্শী, বুদ্ধিমান এবং কল্পনাপ্রবণ হয়। শতভিষা নক্ষত্রের প্রভাবে তারা বিজ্ঞান ও গবেষণায় সাফল্য লাভ করতে পারে। দুপুর ১:০১ এর পর জন্ম হলে পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্রের কারণে তারা সাহসী এবং নেতৃত্বদানে সক্ষম হবে।
- দিনপঞ্জিকা:
- তিথি: কৃষ্ণা দ্বিতীয়া (সকাল ১১:৪৩ পর্যন্ত), এরপর কৃষ্ণা তৃতীয়া।
- রাশি ও বর্ণ: কুম্ভ, শূদ্র।
- যোনি ও গণ: অশ্ব, রাক্ষস।
- মহাদশা: রাহুর মহাদশা (দুপুর ১:০১ পর্যন্ত), এরপর বৃহস্পতির মহাদশা।
- শুভকর্ম: এই দিনে শস্যরোপণ, বৃক্ষরোপণ, সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়, ঋণ দেওয়া-নেওয়া, শিল্প ও বাণিজ্য শুরু, কম্পিউটার নির্মাণ, ঔষধ সেবন এবং দীক্ষা গ্রহণ করা যেতে পারে।
১২ই আগস্ট, ২০২৫, মঙ্গলবার
- ভবিষ্যৎ: এই দিন জন্ম নেওয়া শিশুরা উদার, দয়ালু এবং আধ্যাত্মিক প্রকৃতির হতে পারে। পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্রের প্রভাবে তারা সাহসী এবং নেতৃত্বদানে সক্ষম হবে। সকাল ১১:৫২ এর পর জন্ম হলে উত্তর ভাদ্রপদ নক্ষত্রের কারণে তারা শান্ত, স্থির এবং দায়িত্বশীল হয়।
- দিনপঞ্জিকা:
- তিথি: কৃষ্ণা তৃতীয়া (সকাল ১০:০৮ পর্যন্ত), এরপর কৃষ্ণা চতুর্থী।
- রাশি ও বর্ণ: কুম্ভ (সকাল ৬:১১ পর্যন্ত), এরপর মীন, বিপ্র।
- যোনি ও গণ: সিংহ (সকাল ১১:৫২ পর্যন্ত), এরপর গো, রাক্ষস (সকাল ১১:৫২ পর্যন্ত), এরপর নর।
- মহাদশা: বৃহস্পতির মহাদশা (সকাল ১১:৫২ পর্যন্ত), এরপর শনির মহাদশা।
- শুভকর্ম: এই দিনটি কোনো বিশেষ শুভ কাজের জন্য খুব একটা ভালো নয়।
১৩ই আগস্ট, ২০২৫, বুধবার
- ভবিষ্যৎ: এই দিন জন্ম নেওয়া শিশুরা সাধারণত শান্ত, স্থির এবং দায়িত্বশীল হয়। উত্তর ভাদ্রপদ নক্ষত্রের প্রভাবে তারা আধ্যাত্মিক দিকে ঝোঁক রাখতে পারে। দুপুর ১:০৫ এর পর জন্ম হলে রেবতী নক্ষত্রের কারণে তারা সৃজনশীল এবং সংবেদনশীল হয়।
- দিনপঞ্জিকা:
- তিথি: কৃষ্ণা চতুর্থী (সকাল ৮:১৪ পর্যন্ত), এরপর কৃষ্ণা পঞ্চমী।
- রাশি ও বর্ণ: মীন, বিপ্র।
- যোনি ও গণ: গো (দুপুর ১:০৫ পর্যন্ত), এরপর হস্তী, নর (দুপুর ১:০৫ পর্যন্ত), এরপর দেব।
- মহাদশা: শনির মহাদশা (দুপুর ১:০৫ পর্যন্ত), এরপর বুধের মহাদশা।
- শুভকর্ম: এই দিনে নবজাতকের নামকরণ, গাত্রহরিদ্রা, বিপণি ও বাণিজ্য শুরু, বীজ বপন, ঔষধ সেবন, কম্পিউটার নির্মাণ এবং পূজা-পাঠ করা যেতে পারে।
১৪ই আগস্ট, ২০২৫, বৃহস্পতিবার
- ভবিষ্যৎ: এই দিন জন্ম নেওয়া শিশুরা সৃজনশীল, সংবেদনশীল এবং সহানুভূতিশীল হয়। রেবতী নক্ষত্রের প্রভাবে তারা শিল্পকর্মে পারদর্শী হতে পারে। সকাল ৯:০৬ এর পর জন্ম হলে অশ্বিনী নক্ষত্রের কারণে তারা সাহসী, উদ্যমী এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়।
- দিনপঞ্জিকা:
- তিথি: কৃষ্ণা পঞ্চমী (সকাল ৬:০৪ পর্যন্ত), এরপর কৃষ্ণা ষষ্ঠী (রাত ৩:৪৪ পর্যন্ত)।
- রাশি ও বর্ণ: মীন (সকাল ৯:০৬ পর্যন্ত), এরপর মেষ, ক্ষত্রিয়।
- যোনি ও গণ: হস্তী (সকাল ৯:০৬ পর্যন্ত), এরপর অশ্ব, দেব।
- মহাদশা: বুধের মহাদশা (সকাল ৯:০৬ পর্যন্ত), এরপর কেতুর মহাদশা।
- শুভকর্ম: বিশেষ পূজা-পাঠ, দীক্ষা দান ও দীক্ষা গ্রহণ করা শুভ।
১৫ই আগস্ট, ২০২৫, শুক্রবার
- ভবিষ্যৎ: এই দিন জন্ম নেওয়া শিশুরা উদ্যমী, সাহসী এবং নেতৃত্বের গুণ সম্পন্ন হয়। অশ্বিনী নক্ষত্রের প্রভাবে তারা দ্রুত কাজ করতে পছন্দ করে। সকাল ৭:৩৬ এর পর জন্ম হলে ** ভরণী নক্ষত্রের** কারণে তারা সৃজনশীল, শিল্পপ্রেমী এবং দৃঢ়চেতা হয়।
- দিনপঞ্জিকা:
- তিথি: কৃষ্ণা সপ্তমী (রাত ১:১৭ পর্যন্ত), এরপর কৃষ্ণা অষ্টমী।
- রাশি ও বর্ণ: মেষ, ক্ষত্রিয়।
- যোনি ও গণ: অশ্ব (সকাল ৭:৩৬ পর্যন্ত), এরপর হস্তী, দেব (সকাল ৭:৩৬ পর্যন্ত), এরপর নর।
- মহাদশা: কেতুর মহাদশা (সকাল ৭:৩৬ পর্যন্ত), এরপর শুক্রের মহাদশা।
- শুভকর্ম: বিশেষ পূজা-পাঠ, যানবাহন ও গবাদিপশু ক্রয়-বিক্রয়, বাণিজ্য শুরু এবং ধান্যচ্ছেদন করা যেতে পারে।
১৬ই আগস্ট, ২০২৫, শনিবার
- ভবিষ্যৎ: এই দিন জন্ম নেওয়া শিশুরা সৃজনশীল, শিল্পপ্রেমী এবং দৃঢ়চেতা হয়। সকাল ৬:০৬ এর পর জন্ম হলে কৃত্তিকা নক্ষত্রের প্রভাবে তারা তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং সাহসী হয়। এরপর জন্ম হলে রোহিণী নক্ষত্রের কারণে তারা সংবেদনশীল এবং আকর্ষণীয় হয়। এই শিশুরা সৌভাগ্যবান এবং বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।
- দিনপঞ্জিকা:
- তিথি: কৃষ্ণা অষ্টমী (রাত ১০:৪৯ পর্যন্ত), এরপর শুক্লা নবমী।
- রাশি ও বর্ণ: মেষ (সকাল ১১:৪৪ পর্যন্ত), এরপর বৃষ, বৈশ্য।
- নক্ষত্র: ভরণী (সকাল ৬:০৬ পর্যন্ত), এরপর কৃত্তিকা (শেষ রাত ৪:৩৯ পর্যন্ত), এরপর রোহিণী।
- যোনি ও গণ: হস্তী (সকাল ৬:০৬ পর্যন্ত), এরপর মেষ, নর (সকাল ৬:০৬ পর্যন্ত), এরপর রাক্ষস (শেষ রাত ৪:৩৯ পর্যন্ত), এরপর নর।
- মহাদশা: শুক্রের মহাদশা (সকাল ৬:০৬ পর্যন্ত), এরপর রবির মহাদশা (শেষ রাত ৪:৩৯ পর্যন্ত), এরপর চন্দ্রের মহাদশা।
- শুভকর্ম: শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উৎসব পালন করা শুভ।
১৭ই আগস্ট, ২০২৫, রবিবার
- ভবিষ্যৎ: এই দিন জন্ম নেওয়া শিশুরা শান্ত, স্থির এবং সংবেদনশীল হয়। রোহিণী নক্ষত্রের প্রভাবে তারা শিল্প ও সৌন্দর্য ভালোবাসে। রাত ৩:১৮ এর পর জন্ম হলে মৃগশিরা নক্ষত্রের কারণে তারা বুদ্ধিমান এবং অনুসন্ধিৎসু হয়। এই শিশুরা সৌভাগ্যবান এবং বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।
- দিনপঞ্জিকা:
- তিথি: কৃষ্ণা নবমী (রাত ৮:২৫ পর্যন্ত), এরপর কৃষ্ণা দশমী।
- রাশি ও বর্ণ: বৃষ, বৈশ্য।
- নক্ষত্র: রোহিণী (রাত ৩:১৮ পর্যন্ত), এরপর মৃগশিরা।
- যোনি ও গণ: সর্প, নর (রাত ৩:১৮ পর্যন্ত), এরপর দেব।
- মহাদশা: চন্দ্রের মহাদশা (রাত ৩:১৮ পর্যন্ত), এরপর মঙ্গলের মহাদশা।
- শুভকর্ম: বিশেষ পূজা-পাঠ, দীক্ষা দান ও দীক্ষা গ্রহণ করা শুভ।
অনুসন্ধানকালে লক্ষ্য করেছি পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই চান তার সন্তান অজ্ঞাকারী, সৌভাগ্যবান এবং বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হোক। কিন্তু দেখাগেছে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেই আশা অপূর্ণ থেকে যায়। এর প্রধান কারণ হলো অশুভ দিনক্ষণে শিশুর ভ্রুনের জন্ম দেওয়া। বর্তমানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্ল্যানিং সিজার অর্থাৎ আমরা কোন জ্যোতিষ শাস্ত্রজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে শুভক্ষণে শিশুটিকে মাতৃগর্ভ থেকে প্রসব করিয়ে থাকি এবং ওই শিশুটিকে মনের মত মানুষ করে তুলবার জন্যে যথাসাধ্য চেষ্টাসহ অর্থ ব্যয় করে থাকি। কিন্তু তা’সত্বেও বহু ক্ষেত্রে দেখা গেছে ওই সন্তানটি ঠিক মনের মত হয়ে উঠতে পারলো না। আমরা হতাশ হয়ে মনে মনে ভাবি এটাই ছিল আমার ভাগ্যে। না বন্ধু না। এই চিন্তাধারা সম্পূর্ণ ভুল। আসলে আমরা সঠিক সময়ে সঠিক ক্রিয়াটি করতে ভুলে যাই অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রীর মিলনের পূর্বে কোন বিদগ্ধ জ্যোতিষ শাস্ত্রজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে মিলিত হওয়া বিষয়টিই ভুলে যাই। কারণ যদি সঠিক সময়ে মিলন ঘটিয়ে ভ্রুনের জন্ম দেওয়া হয় এবং তারপর শুভ দিনক্ষণে সিজার করিয়ে শিশুটিকে মাতৃগর্ভ থেকে প্রসব করানো যায়, তাহলে ওই সন্তানটি অবশ্যই অজ্ঞাকারী, সৌভাগ্যবান এবং সর্বক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে জয়ী হয়ে বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হবেই এতে কোন সন্দেহ নেই। আরো বিস্তারিত জানবার ইচ্ছুক ব্যক্তি সাক্ষাতে জেনে যেতে পারেন অথবা কল করুন মোঃ – 7980651708, 9831831442.