১৫ থেকে ২১শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ জন্ম শিশুটির ভবিষ্যদ্বাণীসহ দিনপঞ্জিকা।

১৫ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ সোমবার।

নমস্কার দর্শক বন্ধু। আজ ১৫ই সেপ্টেম্বর ২০২৫, বঙ্গাব্দের ২৯শে ভাদ্র ১৪৩২, সোমবার। সূর্যোদয় ভোর ৫টা ২৭ মিনিটে, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩৭ মিনিটে। তিথি কৃষ্ণা অষ্টমী, হিন্দি বিক্রম সংবৎ ২০৮২, থাকবে সকাল ৬টা ৩৬ মিনিট পর্যন্ত। তারপর শুরু হবে কৃষ্ণা নবমী। নবমী থাকবে শেষ রাত্রি ৪টে ৩৩ মিনিট পর্যন্ত, তারপর শুরু হবে কৃষ্ণা দশমী অর্থাৎ আজ ত্র্যহস্পর্শ। আগামীকাল যে সমস্ত শিশু সন্তানের জন্ম হবে, তাদের হবে মিথুন রাশি, শূদ্রবর্ণ, মৃগশিরা নক্ষত্র, দেবগণ, স্বর্পযোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে মঙ্গলের মহাদশায়। কিন্তু সকাল ৭টা ৩২ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদেরও হবে মিথুন রাশি, শূদ্রবর্ণ, কিন্তু তাদের হবে আদ্রা নক্ষত্র, নরগণ, সারমেয় যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে রাহুর মহাদশায়। এদের যদি ‘ক’, ‘ছ’, ‘ম’ অথবা ‘ঙ’ দিয়ে নাম রাখা যায়, তাহলে শিশুটি ভবিষ্যতে সৌভাগ্যবান তথা বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।

আজকের শুভক্ষণে বিশেষ পূজা-পাঠ এবং দীক্ষা গ্রহণ, দীক্ষা দান ইত্যাদি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারেন। আশা করি অবশ্যই সফল হবেন।

১৬ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ মঙ্গলবার।

নমস্কার দর্শক বন্ধু। আজ ১৬ই সেপ্টেম্বর ২০২৫, বঙ্গাব্দের ৩০শে ভাদ্র ১৪৩২, মঙ্গলবার। সূর্যোদয় ভোর ৫টা ২৭ মিনিটে, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩৬ মিনিটে। তিথি কৃষ্ণা দশমী, হিন্দি বিক্রম সংবৎ ২০৮২, থাকবে রাত্রি ২টো ৪৭ মিনিট পর্যন্ত। তারপর শুরু হবে কৃষ্ণা একাদশী। আগামীকাল যে সমস্ত শিশু সন্তানের জন্ম হবে, তাদের হবে মিথুন রাশি, শূদ্রবর্ণ, আদ্রা নক্ষত্র, নরগণ, সারমেয় যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে রাহুর মহাদশায়। কিন্তু সকাল ৬টা ৪৬ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদের হবে পুনর্বসু নক্ষত্র, দেবগণ, মার্জার যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে বৃহস্পতির মহাদশায়। এদের ‘ক’, ‘ছ’, ‘ম’ অথবা ‘ঙ’ দিয়ে নাম রাখা যেতে পারে এবং রাত্রি ১২টা ২৯ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদের হবে কর্কট রাশি, বিপ্রবর্ণ, পুনর্বসু নক্ষত্র, দেবগণ, মার্জার যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে বৃহস্পতির মহাদশায়। এদের যদি ‘ড’ অথবা ‘হ’ দিয়ে নাম রাখা যায়, তাহলে শিশুটি ভবিষ্যতে সৌভাগ্যবান তথা বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।

আজকের শুভক্ষণে বিশেষ পূজা-পাঠ ইত্যাদি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারেন। আশা করি অবশ্যই সফল হবেন।

১৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ বুধবার।

নমস্কার দর্শক বন্ধু। আজ ১৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৫, বঙ্গাব্দের ৩১শে ভাদ্র ১৪৩২, বুধবার। সূর্যোদয় ভোর ৫টা ২৭ মিনিটে, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩৫ মিনিটে। তিথি কৃষ্ণা একাদশী, হিন্দি বিক্রম সংবৎ ২০৮২, থাকবে রাত্রি ১টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত। তারপর শুরু হবে কৃষ্ণা দ্বাদশী। আগামীকাল যে সমস্ত শিশু সন্তানের জন্ম হবে, তাদের হবে কর্কট রাশি, বিপ্রবর্ণ, পুনর্বসু নক্ষত্র, দেবগণ, মার্জার যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে বৃহস্পতির মহাদশায়। কিন্তু সকাল ৬টা ২৬ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদের হবে পুষ্যা নক্ষত্র, দেবগণ, মেষ যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে শনির মহাদশায়। এদের যদি ‘ড’ অথবা ‘হ’ দিয়ে নাম রাখা যায়, তাহলে শিশুটি ভবিষ্যতে সৌভাগ্যবান তথা বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।

আজকের শুভক্ষণে বিশেষ পূজা-পাঠ, বিশেষ করে বিশ্বকর্মা পূজা এবং দীক্ষা দান, দীক্ষা গ্রহণ ইত্যাদি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারেন। আশা করি অবশ্যই সফল হবেন।

১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ বৃহস্পতিবার।

নমস্কার দর্শক বন্ধু। আজ ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৫, বঙ্গাব্দের ১লা আশ্বিন ১৪৩২, বৃহস্পতিবার। সূর্যোদয় ভোর ৫টা ২৮ মিনিটে, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩৪ মিনিটে। তিথি কৃষ্ণা দ্বাদশী, হিন্দি বিক্রম সংবৎ ২০৮২, থাকবে রাত্রি ১২টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত। তারপর শুরু হবে কৃষ্ণা ত্রয়োদশী। আজ যে সমস্ত শিশু সন্তানের জন্ম হবে, তাদের হবে কর্কট রাশি, বিপ্রবর্ণ, পুষ্যা নক্ষত্র, দেবগণ, মেষ যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে শনির মহাদশায়। কিন্তু সকাল ৬টা ৩৩ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদের হবে অশ্লেষা নক্ষত্র, দেবারী বা রাক্ষসগণ, মার্জার যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে বুধের মহাদশায়। এদের যদি ‘ড’ অথবা ‘হ’ দিয়ে নাম রাখা যায়, তাহলে শিশুটি ভবিষ্যতে সৌভাগ্যবান তথা বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।

আজকের শুভক্ষণে বিশেষ পূজা-পাঠ, শিশুর নামকরণ, নববস্ত্র পরিধান, নবশয্যা উপভোগ, দেবতা গঠন, নাট্টারম্ভ, কারখানা আরম্ভ, শিল্পারম্ভ, বানিজ্যারম্ভ, বাহন ক্রয়-বিক্রয়, গবাদিপশু ক্রয়-বিক্রয়, শান্তিস্বস্ত্যায়ন, নৌকা গঠন, নৌকা চালন, নৌকা যাত্রা, কুমারী নায়িকাভেদন, দীক্ষা গ্রহণ, কম্পিউটার নির্মাণ, কম্পিউটার চালন, ধান্যচ্ছেদন ইত্যাদি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারেন। আশা করি অবশ্যই সফল হবেন।

১৯শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ শুক্রবার।

নমস্কার দর্শক বন্ধু। আজ ১৯শে সেপ্টেম্বর ২০২৫, বঙ্গাব্দের ২রা আশ্বিন ১৪৩২, শুক্রবার। সূর্যোদয় ভোর ৫টা ২৮ মিনিটে, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩৩ মিনিটে। তিথি কৃষ্ণা ত্রয়োদশী, হিন্দি বিক্রম সংবৎ ২০৮২, থাকবে রাত্রি ১১টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত। তারপর শুরু হবে কৃষ্ণা চতুর্দশী।

আজ যে সমস্ত শিশু সন্তানের জন্ম হবে, তাদের হবে কর্কট রাশি, বিপ্রবর্ণ, অশ্লেষা নক্ষত্র, দেবারী বা রাক্ষসগণ, মার্জার যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে বুধের মহাদশায়। এদের ‘ড’ অথবা ‘হ’ দিয়ে নাম রাখা যেতে পারে। কিন্তু আগামীকাল সকাল ৭টা ৬ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদের হবে সিংহ রাশি, ক্ষত্রিয় বর্ণ, মঘা নক্ষত্র, দেবারী বা রাক্ষসগণ, মুসিক যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে কেতুর মহাদশায়। এদের যদি ‘ম’ অথবা ‘ট’ দিয়ে নাম রাখা যায়, তাহলে শিশুটি ভবিষ্যতে সৌভাগ্যবান তথা বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে। আগামীকালের শুভক্ষণে বিশেষ পূজা-পাঠ, হলপ্রবাহ, ধান্যরোপণ, ধান্যস্থাপন, ধান্যছেদন, ধান্যমর্দ্দন, বীজবপন, বৃক্ষাদিরোপণ, নৌকা গঠন, নৌকা চালন, গবাদিপশু ক্রয়-বিক্রয়, বাহন ক্রয়-বিক্রয়, বানিজ্য আরম্ভ, দীক্ষা দান, দীক্ষা গ্রহণ, শান্তিস্বস্ত্যায়ন, অতিরিক্ত গাত্রহরিদ্রা, অব্যুঢ়ান্ন ইত্যাদি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারেন। আশা করি অবশ্যই সফল হবেন।

২০শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ শনিবার।

নমস্কার দর্শক বন্ধু। আজ ২০শে সেপ্টেম্বর ২০২৫, বঙ্গাব্দের ৩রা আশ্বিন ১৪৩২, শনিবার। সূর্যোদয় ভোর ৫টা ২৮ মিনিটে, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩২ মিনিটে। তিথি কৃষ্ণা চতুর্দশী, হিন্দি বিক্রম সংবৎ আশ্বিন ২০৮২, থাকবে রাত্রি ১১টা ৫৪ মিনিট পর্যন্ত। তারপর শুরু হবে অমাবস্যা। আগামীকাল যে সমস্ত শিশু সন্তানের জন্ম হবে, তাদের হবে সিংহ রাশি, ক্ষত্রিয় বর্ণ, মঘা নক্ষত্র, দেবারী বা রাক্ষসগণ, মুসিক যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে কেতুর মহাদশায়। কিন্তু সকাল ৮টা ৬ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদেরও হবে সিংহ রাশি, ক্ষত্রিয় বর্ণ, কিন্তু তাদের হবে পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্র, নরগণ, মুসিক যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে শুক্রের মহাদশায়। এদের যদি ‘ম’ অথবা ‘ট’ দিয়ে নাম রাখা যায়, তাহলে শিশুটি ভবিষ্যতে সৌভাগ্যবান তথা বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।

আজ কোনো শুভ কর্মানুষ্ঠান না করাই শ্রেয়।

২১শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ রবিবার।

নমস্কার দর্শক বন্ধু। আজ ২১শে সেপ্টেম্বর ২০২৫, বঙ্গাব্দের ৪ঠা আশ্বিন ১৪৩২, রবিবার। সূর্যোদয় ভোর ৫টা ২৮ মিনিটে, সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ৩১ মিনিটে। তিথি অমাবস্যা, হিন্দি বিক্রম সংবৎ আশ্বিন ২০৮২, থাকবে রাত্রি ১২টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত। তারপর শুরু হবে শুক্লা প্রতিপদ অর্থাৎ শুরু হবে নবরাত্রিক পূজা। আগামী ২২শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ সোমবার রাতে নবদুর্গার প্রথম রূপ শৈলপুত্রীর পূজা। পূজার সঠিক নিয়মসহ দিনক্ষণ জানবার ইচ্ছুক ব্যক্তি এই চ্যানেলেই সম্প্রচারিত নবরাত্রিক দুর্গাপূজার ভিডিওগুলি দেখতে পারেন অথবা স্ক্রিনে দেওয়া আমার ওয়েবসাইটে গিয়েও লিখিত আকারে পড়ে নিতে পারেন।

যাইহোক, আজ যে সমস্ত শিশু সন্তানের জন্ম হবে, তাদের হবে সিংহ রাশি, ক্ষত্রিয় বর্ণ, পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্র, নরগণ, মুসিক যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে শুক্রের মহাদশায়। কিন্তু বেলা ৯টা ৩২ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদের হবে উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্র, নরগণ, গো যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদের জন্ম হবে রবির মহাদশায়। এদের নামের অদ্যাক্ষর ‘ম’ অথবা ‘ট’ দিয়ে রাখা যেতে পারে এবং বিকেল ৩টে ৫৮ মিনিটের পর যাদের জন্ম হবে, তাদের হবে কন্যা রাশি, বৈশ্য বর্ণ, উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্র, নরগণ, গো যোনি এবং বিংশত্তরী মতে তাদেরও জন্ম হবে শুক্রের মহাদশায়। এদের নামের অদ্যাক্ষর যদি ‘প’, ‘ঠ’, ‘ষ’ অথবা ‘ন’ দিয়ে রাখা যায়, তাহলে শিশুটি ভবিষ্যতে সৌভাগ্যবান তথা বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হতে পারে।

বিঃ দ্রঃ – অনুসন্ধানকালে লক্ষ্য করেছি, পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই চান তার সন্তান সুস্থ, অজ্ঞাকারী, সৌভাগ্যবান এবং বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হোক। কিন্তু দেখা গেছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেই আশা অপূর্ণ থেকে যায়। এর প্রধান কারণ হলো অশুভ দিনক্ষণে শিশুর ভ্রূণের জন্ম দেওয়া। বর্তমানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্ল্যানিং সিজার অর্থাৎ আমরা কোনো জ্যোতিষ শাস্ত্রজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে শুভক্ষণে শিশুটিকে মাতৃগর্ভ থেকে প্রসব করিয়ে থাকি এবং ওই শিশুটিকে মনের মতো মানুষ করে তুলবার জন্যে যথাসাধ্য চেষ্টাসহ অর্থ ব্যয় করে থাকি। কিন্তু তা’সত্ত্বেও বহু ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ওই সন্তানটি ঠিক মনের মতো হয়ে উঠতে পারলো না। আমরা হতাশ হয়ে মনে মনে ভাবি, এটাই ছিল আমার ভাগ্যে। না বন্ধু, না। এই চিন্তাধারা সম্পূর্ণ ভুল। আসলে আমরা সঠিক সময়ে সঠিক ক্রিয়াটি করতে ভুলে যাই অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রীর মিলনের পূর্বে কোনো বিদগ্ধ জ্যোতিষ শাস্ত্রজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে মিলিত হওয়া বিষয়টিই ভুলে যাই। কারণ যদি সঠিক সময়ে মিলন ঘটিয়ে ভ্রূণের জন্ম দেওয়া হয় এবং তারপর শুভ দিনক্ষণে সিজার করিয়ে শিশুটিকে মাতৃগর্ভ থেকে প্রসব করানো যায়, তাহলে ওই সন্তানটি অবশ্যই সুস্থ, অজ্ঞাকারী, সৌভাগ্যবান এবং সর্বক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে জয়ী হয়ে বংশের নাম উজ্জ্বলকারী হবেই। এতে কোনো সন্দেহ নেই।

আরো বিস্তারিত জানবার ইচ্ছুক ব্যক্তি সাক্ষাতে জেনে যেতে পারেন।

Siddhapurush Dr. Devdut. মোবাইল নাম্বার – 7980651708, 9831831442

Google account – Siddhapurush Dr. Devdut

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top